পরিবহণ ও যোগাযোগ ব্যবস্থা

- সাধারণ জ্ঞান - বাংলাদেশ বিষয়াবলী | NCTB BOOK
Please, contribute to add content into পরিবহণ ও যোগাযোগ ব্যবস্থা.
Content
  • বাংলাদেশ সড়ক পরিবহনে নিয়োজিত সরকারি সংস্থা- BRTC
  • BRTC-Bangladesh Road Transport Corporation.
  • BRTC প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৬১ সালে।
  • বাংলাদেশের দীর্ঘতম সেতু পদ্মা সেতু। পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য ৬.১৫ কি. মি.
  • ২য় বৃহত্তম বঙ্গবন্ধু সেতুর দৈর্ঘ্য ৪.৮ কি. মি. কর্ণফুলি নদীর উপর নির্মিত সেতুর নাম শাহ আমানত সেতু।
  • আন্তঃনগর ট্রেন সার্ভিস চালু হয় ১৯৮৬ সালে ।
  • উপমহাদেশে প্রথম রেলগাড়ি চালু হয় ১৮৫৩ সালে।
  • বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত প্রথম কলকারখানা নাম প্রগতি ইন্ডাস্ট্রিজ।
Content added By
৬০ শতাংশ
৭৩ শতাংশ
৭৫ শতাংশ
৬৫ শতাংশ
বি.দ্র: এই প্রশ্নের উত্তর আমাদের অজানা । নিজে চেষ্টা করুন!
সার্ক সরণী
বীর উত্তম জিয়াউর রহমান সড়ক
বীর উত্তম কাদের সিদ্দিকী সড়ক
আতাউল গনি ওসমানী সড়ক

ভৈরব রেল সেতু

  • বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম একক রেলসেতু মেঘনা নদীর উপর নির্মিত।
  • সংযোগ- কিশোরগঞ্জ জেলার ভৈরববাজার এবং ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জকে সংযুক্ত করেছে।

লালন শাহ সেতু

  • পদ্মা নদীর ওপর নির্মিত বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সেতু।
  • অবস্থিত- কুষ্টিয়া জেলার ভেড়ামারা এবং পাবনা জেলার পাকশি পয়েন্টে।
  • দৈর্ঘ্য- ১.৮ কি.মি।

খান জাহান আলী (রঃ) সেতু

  • রূপসা নদীর ওপর নির্মিত একটি সেতু।
  • এটি রূপসা ব্রিজ নামেও পরিচিত।
  • সংযোগ: খুলনা ও বাগেরহাট এর মাঝে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপন করে।

শেখ হাসিনা তিতাস সেতু

  • দেশের প্রথম Y আকৃতির সেতু তিতাস নদী উপর নির্মিত ।

বাংলাদেশ ভারত মৈত্রী সেতু-১

  • দৈর্ঘ্য: ১.৯ কিলোমিটার।
  • অবস্থান: ফেনী নদীর উপর।
  • উদ্বোধন: ৯ মার্চ, ২০২১ (নরেন্দ্র মোদী কর্তৃক)।
  • সংযোগ: ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের ও বাংলাদেশের খাগড়াছড়ি জেলার সরাসরি সংযোগ।

জেনে নিই

  • ক্বীন ব্রিজ অবস্থিত- সিলেট জেলার সুরমা নদীর উপর।
  • কর্ণফুলী নদীর উপর নির্মিত সেতুর নাম শাহ আমানত সেতু ।
  • গাবখান সেতু অবস্থিত- ঝালকাঠি জেলার গাবখান নদীর উপর।
  • মজনু শাহ সেতু অবস্থিত- গাজীপুরের কাপাসিয়ার শীতলক্ষ্যা নদীর উপর।
  • হাজী শরীয়ত উল্লাহ সেতু কোন নদীর উপর নির্মিত - আড়িয়াল খাঁ (মাদারীপুর)।
  • ঝুলন্ত সেতু কোন নদীর উপর নির্মিত কাপ্তাই হ্রদ (রাঙ্গামাটি)।
  • শাহ আমানত সেতু কোন নদীর উপর নির্মিত- কর্ণফুলী (চট্টগ্রাম)।
  • শেখ হাসিনা ধরলা সেতু কোন নদীর উপর নির্মিত- ধরলা (কুড়িগ্রাম লালমনিরহাট)।
Content added By
ভৈরব সেতু
হার্ডিঞ্জ সেতু
ব্রহ্মপুত্র সেতু
তিস্তা সেতু

বঙ্গবন্ধু সেতু-Bangbandhu Bridge

  • বঙ্গবন্ধু সেতু ১৯৯৮ সালের জুনে উন্মুক্ত করা হয়।
  • এই সেতুর যমুনা নদীর পূর্ব পাড়ের ভুয়াপুর এবং পশ্চিম পাড়ে সিরাজগঞ্জকে সংযুক্ত করেছে।
  • এটি ১৯৯৮ সালে নির্মাণকালীন সময়ে পৃথিবীর ১১তম বৃহত্তম সেতু এবং বর্তমানে এটি দক্ষিণ এশিয়ার ৬ষ্ঠ বৃহত্তম সেতু।
  • এটি যমুনা নদীর উপর দিয়ে নির্মিত যা বাংলাদেশের প্রধান তিনটি সেতুর একটি এবং পানি প্রবাহের উপর ভিত্তি করে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম।
Content added By
মেক্সিকো উপসাগরে
পারস্য উপসাগরে
বঙ্গোপসাগরে
আরব সাগরে
  • পদ্মা সেতু বিশ্বের দীর্ঘতম ট্রাস (Truss ) সেতু ।
  • দৈর্ঘ্যঃ ৬.১৫ কি.মি আর ডায়াডাক্ট- ৩.১৮ কি.মি।
  • মোট পিলার সংখ্যাঃ ৪২টি।
  • ভূমিকম্পন সহনশীলঃ ৯ মাত্রা।
  • সর্বশেষ ৪১তম স্প্যান বসানো হয়ঃ ১০ ডিসেম্বর ২০২০ সালে ।
  • রেল সংযোগ লাইনঃ ১টি (মিটারগেজ: ব্রডগেজ)
  • সড়ক সেতুতে লেন সংখ্যা ৪টি ।
  • নদী শাসন ১২ কি.মি ।
  • মোট ব্যয়ঃ ৩০ হাজার ১৯৩.৩৯ কোটি টাকা।
  • মুন্সিগঞ্জ-শরীয়তপুর-মাদারীপুর ৩টি জেলার উপর নির্মিত দেশের বৃহত্তম সেতু।
  • মাওয়া (মুন্সিগঞ্জ) সাথে জাজিরা (শরীয়তপুর) বাংলাদেশের উত্তর- দক্ষিণ প্রান্তকে যুক্ত করবে।
  • সংযোগ করেছেঃ দক্ষিণাঞ্চলের ২১টি জেলাকে।
  • আয়ুষ্কালঃ ১০০ বছর।
  • পরিচালনা করছেঃ সেতু বিভাগ, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় ।
  • তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেতুর ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেঃ ৪ জুলাই, ২০০১ সালে।
  • পদ্মা সেতু উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৫ জুন, ২০২২ সালে।
  • বিশ্বে বৃহত্তম সড়ক সেতুর তালিকায় পদ্মা সেতুঃ ২৫তম।
  • পদ্মা সেতু দক্ষিণ এশিয়ায় ৬ষ্ঠ।
  • পদ্মা সেতু দিয়ে ঢাকা - যশোর রেলপথের দৈর্ঘ্য হবেঃ ১৬৯ কি.মি ।
  • সেতু নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান মূল সেতু - চায়না রেলওয়ে মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন ।
  • নদী শাসন- সিনো হাইড্রো করপোরেশন লিমিটেড।

প্রস্তাবিত দ্বিতীয় পদ্মা সেতু

  • প্রস্তাবিত দ্বিতীয় পদ্মা সেতু নির্মাণ |
  • পাটুরিয়া- গোয়ালন্দ পয়েন্টে।
  • সংযোগ- পাটুরিয়া (মানিকগঞ্জ) ও গায়ালন্দ (রাজবাড়ি) জেলাকে।
  • দৈর্ঘ্য- ৬.১০ কি.মি।
  • প্রস্থ- ১৮.১০ মিটার।
Content added || updated By

হার্ডিঞ্জ ব্রিজ

  • বাংলাদেশের বৃহত্তম একক, রেলসেতু
  • অবস্থিতঃ পাবনা জেলায় পদ্মা নদীর উপর।
  • দৈর্ঘ্য ১.৮ কি.মি।
  • নির্মাণকাল ১৯১০-১৯১২ খ্রিষ্টাব্দ।
  • উদ্বোধন- ১৯১৫ সালে লর্ড হার্ডিঞ্জ সেতুটির উদ্বোধন করেন।

Content added By
কুষ্টিয়া- পাবনা
কুষ্টিয়া- রাজশাহী
পাবনা- সিরাজগঞ্জ
পাবনা- নাটর
  • বাংলাদেশ নৌ পরিবহন সংস্থার নাম- BIWTC
  • BIWTC প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৫৮ সালে।
  • BIWTC এর সদর দপ্তর- ঢাকা।
  • BIWTC যে মন্ত্রণালয়ের অধীনে- নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়।
  • বাংলাদেশের প্রথম বানিজ্য জাহাজের নাম- বাংলার দূত।
  • নদীপথে ঢাকার সাথে সরাসরি সংযুক্ত নয়- রাঙামাটি জেলা।
  • বাংলাদেশের শিপিং কর্পোরেশন চালু হয়- ১৯৭২ সালে।
  • বাংলাদেশ নৌ-বাহিনীর সদর দপ্তর- বনানী, ঢাকা।
  • বাংলাদেশ নেভাল একাডেমি অবস্থিত- পতেঙ্গা, চট্টগ্রাম
  • বাংলাদেশ মেরিন একাডেমি অবস্থিত- জলদিয়া, চট্টগ্রাম
  • 'মাওয়া ফেরিঘাট' অবস্থিত- মুন্সিগঞ্জে।
  • মংলা বন্দর অবস্থিত- বাগেরহাটে।
  • বাংলাদেশেসামুদ্রিক বন্দরের সংখ্যা- ৩টি; যথা- চট্টগ্রাম, মংলা ও পায়রা ।
Content added By
  • বাংলাদেশে প্রথম রেললাইন স্থাপিত হয়- ১৮৬২ সালে
  • বাংলাদেশে প্রথম রেললাইন স্থাপিত হয়- দর্শনা হতে কুষ্টিয়া পর্যন্ত।
  • বিশ্বে প্রথম রেলপথ চালু করে যুক্তরাজ্য- ১৮২৫ সালে।
  • উপমহাদেশে সর্বপ্রথম রেলগাড়ি চালু করেন- লর্ড ডালহৌসী; ১৮৫৩ সালে ।
  • বাংলাদেশ রেলওয়ের সার্বিক সদর দপ্তর অবস্থিত- ঢাকায়।
  • রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলের সদর দপ্তর চট্টগ্রামে।
  • রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চলের সদর দপ্তর- রাজশাহীতে।
  • বাংলাদেশের বৃহত্তম রেলওয়ে স্টেশন- কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন।
  • রেলওয়ের সর্ববৃহৎ কারখানা অবস্থিত- সৈয়দপুর, নীলফামারী জেলাতে।
  • বাংলাদেশের যে বিভাগে রেলপথ নেই- বরিশাল বিভাগে ।
  • বাংলাদেশের রেলওয়ের রজ্জুপথ রয়েছে- সিলেটে।
  • বাংলাদেশে ৩ ধরনের রেলপথ বিদ্যমান- ব্রডগেজ, মিটারগেজ ও ডুয়েলগেজ।
  • বাংলাদেশের দীর্ঘতম রেলসেতু হার্ডিঞ্জ ব্রীজ (দৈর্ঘ্য ১.৮ কি.মি)।
  • লর্ড হার্ডিঞ্জ ব্রীজ নির্মাণ করা হয়- ১৯১৪ সালে (পদ্মা নদীর উপর)।
Content added By
কমলাপুর রেল জংশন
পার্বতীপুর রেল জংশন
আখাউড়া রেল জংশন
ঈশ্বরদী রেল জংশন
এফ আর খান
বব বোই
লুই কান
মাজহারুল ইসলাম
  • বাংলাদেশ বিমান সংস্থার বর্তমান নাম- বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স লিমিটেড।
  • গঠিত হয়- ৪ জানুয়ারি, ১৯৭২ সালে।
  • বাংলাদেশ বিমান সংস্থার পূর্বনাম- বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স।
  • বাংলাদেশ বিমানের শ্লোগান - Your home in the sky (আকাশে শান্তির নীড়)
  • বাংলাদেশ বিমানের প্রতীক- বলাকা।
  • বাংলাদেশ বিমান এয়ারলাইন্সের মোট ৭টি ড্রিমলাইনার রয়েছে। যথা: আকাশবীণা, গাঙচিল, হংসবলাকা, রাজহংস, অচিন পাখি, সোনার তরী এবং ধ্রুবতারা।

বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর- ৩ টি; যথা-

  • ঢাকায় (হযরত শাহজালাল (র.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর)।
  • চট্টগ্রামে (শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর)।
  • সিলেটে (ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর)।

  • বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স গঠিত হয়- ৪ জানুয়ারি, ১৯৭২।
  • বাংলাদেশ বিমানের প্রথম ফ্লাইট ছিল- ঢাকা-লন্ডন-ঢাকা (বহুল ব্যবহৃত রুট)
  • বাংলাদেশ বিমানের প্রথম আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালু হয়- ৪ মার্চ, ১৯৭২ সালে ।
  • বাংলাদেশ বিমানের প্রথম মহিলা পাইলট- কানিজ ফাতেমা রোকসানা।
  • বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর সদর দপ্তর অবস্থিত- ঢাকায়।
  • বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর ট্রেনিং সেন্টার অবস্থিত- যশোর।
  • প্রথম বেসরকারি বিমান সংস্থা- এ্যারো বেঙ্গল এয়ারলাইন্স, ১৯৯৫ সালে ।
  • বাংলাদেশ বিমান আন্তর্জাতিক রুট পরিচালনা করে- ১৭ টি রুটে, এশিয়ান হাইওয়ে বাংলাদেশ।
Content added By

এশিয়ান হাই ওয়ে প্রকল্প

  • এশিয়ান হাইওয়ের প্রকল্পের নাম- Asian Land Transport Infrastructure Development (ALTID)
  • এশিয়ান হাইওয়ের দৈর্ঘ্য প্রায় ১.৪১.১০৫ কি.মি. এশিয়ান হাইওয়ের মাধ্যমে সংযুক্ত হবে - ৩২ টি দেশ।
  • এশিয়ান হাইওয়ে বিষয়ক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- ২০০৩ সালে ESCAP এর ৫৮তম সম্মেলনে।
Content added By
Promotion